বৃষ্টির জন্যে ভালবাসা

বৃষ্টি (আগষ্ট ২০১২)

শ্যাম পুলক
  • 0
  • ৫৫
সেদিন একটা গল্প লেখব বলে চলে গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জ ।ভেবেছিলাম গল্পটার নাম দেবো বৃষ্টির জন্যে ভালবাসা । তার আগের রাতে এক বন্ধুকে ফোনে বলেছিলাম দূরে কোথাও যেতে হবে ।
ওর প্রশ্ন- কেন?
আমি বলেছিলাম একটা গল্প লেখব,
ও জানত আমি লেখালেখি করি । তাই বলেছিল কোথায় যেতে চাস্?
আমি বললাম আমার কাছে বেশী টাকা নাই । তাই বেশী দূরে যাওয়া যাবে না ।
তারপর অনেক হিসাব-নিকাশ করে ভাবলাম যে আমরা মানিকগঞ্জ যাব । ওখানে নাকি জমিদারবাড়ী আছে, তা্ই আমি ভাবলাম যে হয়তো আমার কাজ হতেও পারে ।
পরের দিন সকালে আমরা একটা বাসে করে প্রথমে চলে গেলাম ধামরাই । কিন্তু আমরা জানতাম না কিভাবে জমিদারবাড়ী যেতে হয় । আসলে জমিদারবাড়ী কয়টা আছে বা কোথায় আছে তাই জানতাম না !
এদিকে আমার বন্ধু বাসা থেকে খেয়ে বের হয়নি । তাই একটা হোটেলে গেলাম খবার চেয়ে ভাবলাম দোকানদারকে বলা যেতে পারে যে আমরা মানিকগঞ্জ জমিদারবাড়ী যেতে চাই , তো কি করে যেতে পারি?
আমরা শুনেছিলাম ওখানে নাকী বিলাতী জমিদার বাড়ী আছে ।আমরা তাই দোকানদারকে প্রশ্ন করলাম.. এটার ব্যাপারে ।
দোকানদার বলল, ‘ও ওখানে যেতে চান? আপনারা খেয়ে নেন , আমি বলে দেবো কিভাবে যেতে পারবেন’?



আমি দোকানদারকে প্রশ্ন করায় সে বলেছিল, ঐ জমিদার বাড়ী নাকী অনেক সুন্দর ! ওখানে নাকি নায়িকা কবরী এসেছিল সুটিং এর জন্যে ।
আমি বললাম তাহলে তো সুন্দরই হওয়ার কথা!
দোকানদার বলেছিল তার বাসা ওখানেই, তাই সে এই নিশ্চয়তা দিতে পারে যে বাড়ীটা আমাদের পছন্দ হবে ।
তারপর বলেছিল যে বালিয়াটীতে আর একটা জমিদার বাড়ী আছে । সেটাও অনেক সুন্দর
কিভাবে যেতে পারব তা জেনে আমরা দোকান থেকে বের হলাম । ভাবলাম , আমরা প্রথমে মানিকগঞ্জ সদরেই যাব,
এই জমিদারবাড়ী মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের একটু সামনে ।এই কলেজের নাম বাংলার ইতিহাসে সোনার অক্ষরে লেথা আছে ও থাকবে কারণ ভাষা আন্দোলনের যে পাঁচ জন শহীদের নাম আমরা জানি তার মধ্যে একজন এই কলেজের ছাত্র ছিলেন। কলেজের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় তাই অন্যরকম এক অনুভূতি হল ।

আমরা জমিদারবাড়ী পৌছে শুধু আশাহতই হলাম না বিস্মিতও হলাম। কারণ এটা আসলে বিলাতী জমিদারবাড়ী না বেলায়েত মিঞা জমিদারের বাড়ী । রিকসাওয়ালা আমাদের এখানে নিয়ে এসেছে কারন এ এলাকায় এটাই একমাত্র জমিদারবাড়ী ।বাড়ির অবস্থা করুণ । বাড়ির পেছনে যে জমিজমা ছিল তাতে কিছু নতুন বিল্ডিং উঠছে। ভেবে দেখলাম এটা মোটেই আশানুরুপ যায়গা নয় । লোকটা যে নিজের এলাকা বলে একটু বাড়িয়ে বলেছে তা তখনই টের পেয়েছিলাম কিন্তু গ্রাহ্য করিনি ।

যাইহোক ‘আমরা এখনও বালিয়াটী যেতে পারি, আরেকটা অপশন আছে আমাদের’। আমার বন্ধু বলল ।
ফেরার সময় আমরা দেবেন্দ্র কলেজের ভেতরে গেলাম । গিয়ে কষ্টই পেলাম আর তেমন কিছু পেলামনা কারণ এই কলেজের যে ঐতিহ্য তাতে এর অবস্থা আরও ভাল হওয়ার কথা ছিল । আসলে আমরা একটু সম্মান করতে কমই জানি । কেন যে বাঙ্গালীরা এটা শেখেনি, জানিনা । হয়তো আত্মদম্ভই এর কারণ ।
যাইহোক, আমরা বালিয়াটীর দিকে রওনা দিলাম ।যখন বালিয়াটীর জমিদার বাড়ী পৌছলাম দেখি প্রায সারা আকাশ সাদা-কালো মেঘে ছেয়ে গেছে।জমিদার বাড়ীর দালানগুলির উপর দিয়ে একটু নীল আকাশ দেখা যাচ্ছে । ঐ নীলের চারপাশে সাদা-কালো মেঘ, নীলের মাঝ খান দিয়ে কিছু সাদা মেঘ ভেসে চলেছে ।
আমার বন্ধু একটার পর একটা ছবি তুলতে শুরু করলো । কিছুক্ষনের মধ্যে সারা আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গেল । আর টিকেট কেটে বাড়ীর ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল ।
তুমুল বর্ষন শুরু হল । আমরা দালানের সামনের বারান্দায় দাড়ালাম ।আরও অনেকে এসেছে । দেখলাম কিছু ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষাসফরে এসেছে ।
একটানা বৃষ্টি পড়তে শুরু করল । কোন থামাথামি নেই । আর আমার বন্ধু এই বৃষ্টির মধ্যেই ছাতা মাথায় দিয়ে বৃষ্টি ও বৃষ্টিস্নাত বিভিন্ন ফুলের ছবি তুলতে শুরু করল ।
আর আমি বসে বসে বৃষ্টি দেখতে থাকলাম ।বৃষ্টি পড়ার শব্দ আমার অনেক ভাললাগে। ভাললাগে বৃষ্টির জলে যখন বৃষ্টি পতিত হয় সেই ছবি দেখতে । ছোট ছোট জলের বিন্দু পানি থেকে লাফ দিয়ে আবার সেই পানিতেই মিশে যায় , এযেন তুমুল বর্ষনে বৃষ্টির জলের জলকেলী ।
বৃষ্টির জলের দিকে তাকিয়ে ভাবতে ভাবতে মনে পড়ে, হঠাৎই মনে পড়ে আমার গল্পের কথা । আমিতো এমনই চেয়েছিলাম- এমনই বৃষ্টি শুরু হোক পৌছতে পৌছতে।

কারন আমার গল্পের নায়ক তো এমন অবস্থায়ই পড়েছিল অচেনা , অজানা এক নতুন জায়গায় পৌছতে পৌছতে । এমনই বর্ষনের রুপ তাকে মুগ্ধ করেছিল । বৃষ্টির জলের স্নিগ্ধ পরশ তাকে নিয়ে গিয়েছিল অজানা এক দেশে । সে ভেসেছিল অসীম ভাললাগার মাঝে ।
হঠাৎ আমার নাম ধরে ডাক শুনে চেয়ে দেখি আমার বন্ধু ডাকছে ।‘বৃষ্টি তো প্রায় থেমে গেছে , চল পেছনে আরও দালান আছে , সেগুলিও অনেক সুন্দরী’।আমি দেখলাম বৃষ্টিতো প্রায় থেমেই গেছে , আমিতো টেরই পাইনি ।
দালান চারটির পেছনে পেছনে যেয়ে দেখি আরও তিনটি দালান । অসাধারণ এক একটি ।
ওহ! খোদা! এরকম রাজবাড়ী তো আর দেখিনি । অসাধারণ ।
দালানগুলোর পেছনে শেষ মাথায় একটা রাজপুকুর যার তিন ধারেই সিঁড়ি আছে ।
আর দালানের ঠিক বিপরীতে আচে গোছলখানা, অনেকগুলি ।আমিতো এত অসাধারণ প্রাসাদ দেখে স্তব্ধ । আমার বন্ধু বলল, ‘ ভেবে দেখ কত ভাল স্থপতি এ প্রাসাদের ডিজাইন করেছে, যদিও কেউ জানেনা তার কথা এখন আর ।
আমি বললাম, “এই দালানের প্রতিটা ইটের খাঁজে খাঁজে তুই তাকে পাবি, খুঁজে দেথ’।
ভেবে দেখলাম কথাটা শুধু আমার আবেগপ্রবন মনের প্রকাশ ।
আমার বন্ধু একটার পর একটা ছবি তুলতে শুরু করেছে আবার । আবার হালকা বৃষ্টি শুরু হল ।আমার মাথায় হঠাৎ একটা কবিতা চলে আসলো । আমি সিঁড়িতে বসে পড়লাম ছাতা মাথায় দিয়ে । লেখতে শুরু করলাম । কবিতার বিষয়টা এরকম-

আমি দেখছি দালানগুলি, দালানের উপর জন্মেছে মস, ফার্ণ, ক্ষয়ে গেছে ইট, তবুও এটা আমার অহংকার । কারণ এটা রাজ-রাজাদের আবাসস্থল ।
হঠাৎ আমার হ্যালুসিনেশন হয়, মনে হয় আমার পাশ দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাচ্ছে রাজকুমারী তার সখীদের নিয়ে । তারপর তারা শুরু করে জলকেলী । পাখিরা গান গেয়ে ওঠে, চারোপাশের গাছ থেকে ঝড়ে পড়তে থাকে ফুল, দূর আকাশের মেঘ গর্জন করে বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে ।
আমি তাকিয়ে থাকি । হঠাৎ রাজকুমারী উঠে আসে আমার দিকে, এসে আমার হাতে স্পর্শ করে, বলে ‘ভূলনা আমায় । এই প্রাসাদের সবখানে আমি আছি, আছি বালুকণা, ধুলিকণা, ক্ষয়ে যাওয়া প্রতিটা ইটের মাঝে, ভূলনা আমায়’ ।
যখন কবিতা লেখা শেষ হয়, তখন চেয়ে দেখি আমার ঠিক বিপরীত পাশে এক মেয়ে বসে আছে আমার দিকে তাকিয়ে ।বুঝি এটা কোন ভ্রম নয় ।সে হয়তো বুঝেছে আমি ছাতা মুড়ো দিঢে বসে বসে লেথছি ।
আবার মনে পরে গেল আমার গল্পের কথা । এমনই হঠাৎ আবির্ভাব হয়েছিল সে মেয়ের গল্পের নায়কের সামনে ।
বসে বসে বৃষ্টি দেখছিল ছেলেটি ।অজানা এক স্থানে চরে গিয়েছিল ।হঠাৎ এক প্রশ্ন আসে পেছন থেকে এক মেয়েলী কন্ঠের, ‘আচ্ছা, আপনি কি বৃষ্টি অনেক ভালবাসেন?’
ছেলেটি পেছনে না তাকিয়েই বলল, ‘হ্যাঁ’ ।
মেয়েটি বলল, ‘আমারও তাই মনে হল । অনেকক্ষন ধরে আমি আপনাকে দেখছি যে আপনি শুধু বৃষ্টি দেখছেন’ ।
‘আচ্ছা, আপনি কেন এত ভালবাসেন বৃষ্টি’?
ছেলেটি মেয়েটির দিকে চেয়ে বলল, ‘আসলে আমার মনে হয় বৃষ্টি প্রকৃতির এমন এক সৃষ্টি যার মধ্যে মায়ার এক জাল বিছানো । আর আপনি যখন একবার এর মায়ায় পড়ে যাবেন তখন একে আর ভাল না বেসে পারবেন না, তখন আপনি মেঘের উপর ভেসে ভেসে বৃষ্টি-জল খুঁজতে বের হয়ে পরবেন” ।
মেয়েটি বলে, ‘ভাল বলছেন, মেঘের উপর ভেসে ভেসে বৃষ্টি-জল খোঁজা, কিন্তু কিভাবে মেঘের উপর ভেসে ভেসে বৃষ্টি-জল খোঁজবেন’?
ছেলেটি বলল, আসলে এরকম, যেমন ধরেন, যখন আপনি দেখবেন আকাশে মেঘ উড়ে যাচ্ছে, তখন চিন্তা করতে থাকবেন আচ্ছা বৃষ্টি কোথায় হচ্ছে ? মেঘ যেদিকে যাচ্ছে কিছুক্ষন পর মনে হবে সেদিক থেকে কোমল বাতাস বয়ে আসছে । এমন ও হতে পারে আপনি ঐ মেঘের পেছন পেছন হাঁটতে থাকবেন । এই আমার মত ।

মেযেটি বলল, ‘তার মানে আপনি বৃষ্টির জন্য ঘুরতে ঘুরতে এখানে এসেছেন’?
ছেলেটি বলে, ‘হ্যাঁ, বৃষ্টির জন্যে, মেঘের দল আমাকে ডেকে নিয়ে আসে ।আমি দেশের পর দেশ ঘুরি’ ।
মেয়েটি প্রশ্ন করে, ‘আপনার কেউ নেই? কিভাবে করেন এমন’?
ছেলেটি বলল, ‘ছিল, কিন্তু তা বৃষ্টিকে ভালবাসার আগে’ ।
‘এতো রীতিমত পাগলামী’, মেয়েটি চিৎকার করে ওঠে ।
ছেলেটি হেসে বলে, ‘ভালবাসায় তো পাগলামী থাকবেই । আর এর সাথে সম্পৃক্ত থাকবে চাওয়া-পাওয়া ।আর আপনার চাওয়া যদি পাওয়া না হয় এ জীবনের অর্থ কী? মূল্যহীন মনে হবে সব’ ।
মেয়েটি ছেলেটির দিকে তাকিয়ে থাকে বিস্ময়ে ।
ছেলেটিও তাকায় মেয়েটির চোখে ।বিস্ম্য় জাগে সে অসাধারণ চোখে তাকিয়ে । ভয় পেয়ে যায় হঠাৎ, মনে হয় ঐ চোখে আছে অমৃত কিছু । মনে হয়, বৃষ্টি থেকে মধুর, তীক্ষ্ণভাবে আঘাতকারী ।
চিন্তা করে ছেলেটি, ‘না, এ ক্ষনিকের । এর মাঝে নেই বৃষ্টির মত অসীমতা’ ।
আপনি তো লেখালেখি করেন, তাই না? মেয়েটি প্রশ্ন করে ওঠে ।

‘এমন চোখে তাকিয়ে কি মিথ্যা বলা যায় ! না বলা যায় ঘুরিযে ফিরিয়ে’ ভাবে ছেলেটি, বলে, ‘হ্যাঁ’ ।
মেয়েটি বলে, ‘আমাদের এই ঘটনা নিয়ে একটা গল্প লেখবেন, নাম দেবেন বৃষ্টির জন্যে ভালবাসা’ ।
ছেলেটি হ্যাঁ বোধক মাথা নাড়ে ।
মেযেটি বলে, ‘বৃষ্টি থেমে গেছে, আমাকে যেতে হবে । আপনি কোখায় যাবেন?
‘জানিনা’, ছেলেটি বলে ।
মেয়েটি বিদায় জানিয়ে চলে যেতে থাকে ।
হঠাৎ ছেলেটির মনে হয় সে নাম জানেনা মেয়েটির, চিৎকার করে প্রশ্ন করে,
‘আপনার নাম কিন্তু জানা হয়নি আমার’ ।
মেয়েটি পেছন ফিরে উত্তর দেয়, “আমার নাস বৃষ্টি” ।
তারপর আবার হাঁটতে থাকে সে-
ছেলেটি তাকিয়ে থাকে শুধু । অন্যরকম এক আবেগ কাজ করে মনে যার ভাষা তার অজানা ।মনে এক ধরনের বেদনাবোধ কাজ করে । মনকে সে বুঝায় এ ক্ষনেকের, এ ক্ষনিকের । কিন্তু মন বুঝেনা । তাকিয়ে থাকে বৃষ্টির চলে যাওয়ার পথ ধরে—

এসব ভাবতে ভাবতে আমিও যেন তাকিয়ে ছিলাম দূর, বহুদূরের পথ ধরে----
‘এই যে শুনছেন’
এই শব্দে আমার ঘোর কাটে, মনে হয় আমি এতক্ষন যে মেয়েটির দিকে তাকিয়েছিলাম সে নেই এখন ।
এই যে, শুনছেন? আপনি কি এত লেখালেখি করছেন ছাতার নিচে বসে? আর আমার দিকে এমনভাবে কেন তাকিয়ে ছিলেন ?
দেখি আমার পাশে সেই মেযেটি ।
মেয়েটি বলে, কি লিখছেন দেখতে পারি? আমি এখানে ঘুরতে এসেছি অনেক দূর থেকে, তাই বসেছিলাম ওখানে ।
আমি প্রশ্ন করি, কি নাম আপনার?
‘আমি বৃষ্টি’, মেয়েটি বলে ।
হঠাৎ করে আমি যেন স্থবির পদার্থ হয়ে যাই, নড়তে পারিনা । তাকিয়ে থাকি মেয়েটির দিকে, চোখ পড়ে চোখে । মনে হয় ঐ চোখ দুটি চেনা-- ।
মূর্তি কথা বললে যেমন হবে যেন সেই ভাবেই মুখ থেকে একটি শব্দ বের হয়
‘বৃষ্টি’-----------------।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আহমেদ সাবের গল্পে অনেক গুলো বিষয় এসে যাবার ফলে মূল প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে হল। ত্রিনয়নের মত করেই বলি - "আর একটু গুছিয়ে গল্পের ফ্লেবারটা দিলে আরো আকর্ষনীয় হত.."। তবে আপনার লেখার উন্নতি লক্ষণীয়। থিমটা ভাল। গল্প ভাল হয়েছে।
তানি হক দারুন একটি গল্প পড়লাম...বৃষ্টির প্রতি ভালবাসায় মুগ্ধ হলাম ...আপনার লিখার হাত অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে ..আগামীতে এমন আরো সুন্দর লিখা পাব এই কামনা ..ভালো থাকুন ...ধন্যবাদ
আরমান হায়দার পড়লাম । ভাল লাগল।
মিলন বনিক খুব ভালো লেগেছে...একটা সার্থক অনুভুতি...আর একটু গুছিয়ে গল্পের ফ্লেবারটা দিলে আরো আকর্ষনীয় হত..শুভ কামনা ভাই...
আসলে এটা লেখতে লেখতে ২৫ তারিখ চলে আসলো...................................! আমি জানি আমার লেখা তেমন ভাল হয়নি কিন্তু চেষ্টা ছিল।দেখি ভবিষ্যতে একটু গুছিয়ে গল্পের ফ্লেবারটা দিতে চেষ্টা করব। ধন্যবাদ আপনাকে ।

২০ জুন - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪